ঢাকার বিখ্যাত শর্মা FUNDAMENTALS EXPLAINED

ঢাকার বিখ্যাত শর্মা Fundamentals Explained

ঢাকার বিখ্যাত শর্মা Fundamentals Explained

Blog Article

৭৬. বায়তুল মোকাররমে অলিম্পিয়া কনফেকশনারীর “চকলেট পেস্টি”।

এই স্থাপনার দক্ষিণ ও পশ্চিমে ছিল সরকারি রাস্তা, পূর্বে ছিল নকি দপ্তরির বাড়ি, আর উত্তরে ছিল টুকানি চাপরাশির বাড়ি। ঊনিশ শতকে সরকারি কর্মচারি ছাড়াও রোকনপুর এলাকাটিতে বাস করতেন অভিজাত শ্রেণির লোকেরা।

♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)

৫০. গ্যান্ড নওয়াবের কাচ্চি বিরিয়ানি।

এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক ঐতিহ্যের বৈশিষ্ট্য সহ check here পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির একটি তালিকা।

প্রাপ্তিস্থান: ৭০ কাজি আলাউদ্দিন রোড, নাজিরা বাজার

কাওয়ালি সংগীত হলো সুফি সাধকদের বাণী। আধ্যাত্মিক গানগুলো অনেকটা ঈশ্বরের সাথে কথোপকথনের মতো হয়। গানের কথাগুলো নানা বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে বাজানো হয়।

৩২. নাজিরা বাজার মোড়ে বিসমিল্লার বটি কাবাব।

দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

দান করুন অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

৩. খিঁলগাওয়ের ভোলা ভাই বিরিয়ানির গরুর চাপ এবং মুক্তা বিরিয়ানির গরুর চাপ, খাসির চাপ এবং ফুল কবুতর।

ভারত ও পাকিস্তানে ১৩ শতকে কাওয়ালির আবির্ভাব ঘটে। মূলত সুফি-সাধকরা ঈশ্বরের প্রেমে মশগুল হয়ে এই গান করেন।

তারা মসজিদ। সুন্দর স্থাপত্য শিল্পটি শুধু মাত্র দেশি বিদেশি পর্যটকদের হৃদয়ে নয়, স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের টাকায়। নয়ানিভিরাম স্থাপনাটি প্রচলিত ১০০টাকাত নোটে সচরাচর দেখা যায়। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার এই স্থাপনাটি কেন্দ্র করে ৫ থেকে ৫০০টাকা সিরিজের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করে। পুরান ঢাকার আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত স্থাপনাটি নির্মান করেন তৎকালীন ব্যবসায়ী জমিদার মির্জা গোলাম পীর। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মির্জা গোলাম পীরের মৃত্যুর পর ১৯২৬ সালে মসজিদটির প্রথমবারের মত সংস্কার করা হয়। আলী জান বেপারী নামক স্থানীয় ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। তখন এই মসজিদের মোজাইকের কারুকার্যে জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয়। মোগল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব রয়েছে এ মসজিদে। ১৯৮৭ সালে শেষবারের মত সংস্কারের সময় মসজিদটিকে তিন গম্বুজ থেকে পাঁচ গম্বুজ করা হয়।

৫৭. মধ্য বাড্ডায় (গুদারাঘাট) নয়ন বিরিয়ানি হাউজের কাচ্চি, মোরগ পোলাও, তেহারি (স্পেশাল)।

Report this page